সদকাতুল ফিতর

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম. আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে সদকাতুল ফিতর

সদকাতুল ফিতর হলো রমজান মাস শেষে ঈদুল ফিতরের পূর্বে প্রদান করা একটি বাধ্যতামূলক দান। এটি ফিতরা বা যাকাতুল ফিতর নামেও পরিচিত।

ফিতরার পরিমাণ

  • খাদ্যশস্য দ্বারা
    • এক সা’ (প্রায় ৩ কেজি) খেজুর
    • অথবা আধা সা’ (প্রায় দেড় কেজি) গম
    • অথবা এক সা’ যব
    • অথবা এক সা’ কিসমিস
    • অথবা এক সা’ পনির
  • টাকার মাধ্যমে

বাজারে প্রচলিত খাদ্যশস্যের মূল্য অনুযায়ী ফিতরার পরিমাণ নির্ধারণ করা যায়।

ফিতরা কার উপর ওয়াজিব

  • প্রত্যেক মুসলমান, নারী-পুরুষ, ছোট-বড়, ধনী-গরীব
  • গর্ভবতী নারী
  • অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশু

ফিতরা কখন আদায় করবে

  • ঈদের দিন সূর্যোদয়ের পূর্বে
  • রমজানের শেষ দিনে
  • ঈদের আগের দিন
  • রমজানের শুরু থেকে যেকোন সময়

ফিতরা কাদেরকে দেওয়া হবে

  • ফকির, মিসকিন
  • যারা কর্মক্ষম নয়
  • যাদের ঋণ আছে
  • মুসাফির
  • যারা দান গ্রহন করতে পারে

ফিতরার গুরুত্ব

  • রোজার ত্রুটি-বিচ্যুতি ক্ষমা করার জন্য
  • গরিব-দুঃখীদের ঈদের আনন্দে শরিক করার জন্য
  • সমাজে সম্পদের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য
google News

সদকাতুল ফিতর কাকে বলে

সদকাতুল ফিতর হলো রমজান মাস শেষে ঈদুল ফিতরের পূর্বে প্রদান করা একটি বাধ্যতামূলক দান। এটি ফিতরা বা যাকাতুল ফিতর নামেও পরিচিত।

ফিতরার উদ্দেশ্য

  • রোজার ত্রুটি-বিচ্যুতি ক্ষমা করার জন্য
  • গরিব-দুঃখীদের ঈদের আনন্দে শরিক করার জন্য
  • সমাজে সম্পদের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য

ফিতরা কার উপর ওয়াজিব

  • প্রত্যেক মুসলমান, নারী-পুরুষ, ছোট-বড়, ধনী-গরীব
  • গর্ভবতী নারী
  • অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশু

ফিতরা কখন আদায় করবে

  • ঈদের দিন সূর্যোদয়ের পূর্বে
  • রমজানের শেষ দিনে
  • ঈদের আগের দিন
  • রমজানের শুরু থেকে যেকোন সময়

ফিতরা কাদেরকে দেওয়া হবে

  • ফকির, মিসকিন
  • যারা কর্মক্ষম নয়
  • যাদের ঋণ আছে
  • মুসাফির
  • যারা দান গ্রহন করতে পারে

ফিতরার গুরুত্ব

  • রোজার ত্রুটি-বিচ্যুতি ক্ষমা করার জন্য
  • গরিব-দুঃখীদের ঈদের আনন্দে শরিক করার জন্য
  • সমাজে সম্পদের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য
  • আত্ম-পরিশুদ্ধির মাধ্যম
  • আল্লাহর রহমত লাভের জন্য

সাদাকাতুল ফিতর আদায়ের গুরুত্ব

সাদাকাতুল ফিতর হলো রমজান মাস শেষে ঈদুল ফিতরের পূর্বে প্রদান করা একটি বাধ্যতামূলক দান। এটি ফিতরা বা যাকাতুল ফিতর নামেও পরিচিত।

ফিতরার গুরুত্ব

  • রোজার ত্রুটি-বিচ্যুতি ক্ষমা করার জন্য

রমজান মাসব্যাপী রোজা পালনের সময় আমাদের অনিচ্ছাকৃতভাবে অনেক ভুল-ত্রুটি হতে পারে। সাদাকাতুল ফিতর এই ত্রুটি-বিচ্যুতি ক্ষমা করার মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।

  • গরিব-দুঃখীদের ঈদের আনন্দে শরিক করার জন্য

সাদাকাতুল ফিতর গরিব-দুঃখীদের ঈদের আনন্দে শরিক করার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। এটি সমাজে সম্পদের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে।

  • আত্ম-পরিশুদ্ধির মাধ্যম

সাদাকাতুল ফিতর আত্ম-পরিশুদ্ধির একটি মাধ্যম। এটি আমাদের মনে দানশীলতা, সহানুভূতি এবং সহমর্মিতার গুণাবলী বিকশিত করে।

  • আল্লাহর রহমত লাভের জন্য

সাদাকাতুল ফিতর আল্লাহর রহমত লাভের একটি মাধ্যম। আল্লাহ তা’আলা দানশীলদেরকে অফুরন্ত পুরষ্কারের ওয়াদা করেছেন।

ফিতরা আদায়ের ফলে

  • রোজা পূর্ণতা লাভ করে।
  • গরিব-দুঃখীদের ঈদের আনন্দ বৃদ্ধি পায়।
  • সমাজে সম্পদের ভারসাম্য রক্ষা হয়।
  • আত্ম-পরিশুদ্ধি ঘটে।
  • আল্লাহর রহমত ও পুরষ্কার লাভ করা যায়।

সুতরাং, সকল মুসলিমের কর্তব্য হলো সাদাকাতুল ফিতর যথাযথভাবে আদায় করা।

সদকাতুল ফিতর কার উপর ওয়াজিব

সদকাতুল ফিতর প্রত্যেক স্বাধীন মুসলমানের উপর ওয়াজিব, নারী-পুরুষ, ছোট-বড়, ধনী-গরীব নির্বিশেষে। এর অর্থ হলো, যে ব্যক্তির কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য (ঘর, কাপড়, গাড়ি ইত্যাদি)-এর অতিরিক্ত সম্পদ থাকবে, তার উপর সদকায়ে ফিতর ওয়াজিব।

যারা সদকাতুল ফিতর আদায় করবে

  • প্রাপ্তবয়স্ক
  • সুস্থ
  • মুসলিম
  • যার কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য (ঘর, কাপড়, গাড়ি ইত্যাদি)-এর অতিরিক্ত সম্পদ থাকবে

যারা সদকাতুল ফিতর আদায় করবে না

  • অপ্রাপ্তবয়স্ক
  • মানসিকভাবে অসুস্থ
  • অমুসলিম
  • যার কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য (ঘর, কাপড়, গাড়ি ইত্যাদি)-এর অতিরিক্ত সম্পদ নেই

সদকাতুল ফিতর আদায়ের পরিমাণ

  • খাদ্যশস্য দ্বারা:
    • এক সা’ (প্রায় ৩ কেজি) খেজুর
    • অথবা আধা সা’ (প্রায় দেড় কেজি) গম
    • অথবা এক সা’ যব
    • অথবা এক সা’ কিসমিস
    • অথবা এক সা’ পনির
  • টাকার মাধ্যমে:

বাজারে প্রচলিত খাদ্যশস্যের মূল্য অনুযায়ী ফিতরার পরিমাণ নির্ধারণ করা যায়।

সদকাতুল ফিতর কখন আদায় করবে

  • ঈদের দিন সূর্যোদয়ের পূর্বে
  • রমজানের শেষ দিনে
  • ঈদের আগের দিন
  • রমজানের শুরু থেকে যেকোন সময়

সদকাতুল ফিতর কাদেরকে দেওয়া হবে

  • ফকির, মিসকিন
  • যারা কর্মক্ষম নয়
  • যাদের ঋণ আছে
  • মুসাফির
  • যারা দান গ্রহন করতে পারে


রিতল কাকে বলে

রিতল হলো এক ধরণের গাছ এবং তার বীজ। এটি জাফরান নামেও পরিচিত। রিতল গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Crocus sativus

রিতলের বৈশিষ্ট্য:

  • রিতলের ফুল বেগুনি রঙের।
  • প্রতিটি ফুলে তিনটি কেশর থাকে।
  • কেশর হলো রিতলের সবচেয়ে মূল্যবান অংশ।
  • কেশর হাত দিয়ে সংগ্রহ করা হয়।
  • কেশর শুকিয়ে সংরক্ষণ করা হয়।

রিতলের ব্যবহার:

  • রিতল মশলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • রিতল ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • রিতল সৌন্দর্য বর্ধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

রিতলের গুণাগুণ:

  • রিতল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
  • রিতল হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।
  • রিতল মানসিক চাপ কমায়।
  • রিতল ত্বকের জন্য ভালো।
  • রিতল চুলের জন্য ভালো।

রিতলের দাম:

  • রিতল বিশ্বের সবচেয়ে দামি মশলা।
  • এক কেজি রিতলের দাম লাখ টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে।

Spread the love

মন্তব্য করুন