বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম. আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে ইসলামের রুকন কয়টি ও কি কি
Table of Contents
ইসলামের রুকন কয়টি ও কি কি
ইসলামের রুকন পাঁচটি, যা ইসলামের পঞ্চস্তম্ভ নামেও পরিচিত। এগুলো হলো
১. কালেমা (সাক্ষ্য ও বিশ্বাস): আল্লাহ ও মুহাম্মদ (সাঃ)-এর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা।
২. সালাত (নামাজ): দিনে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা।
৩. রোজা (রমজান মাসের রোজা): রমজান মাসের পুরো মাস ধরে রোজা রাখা।
৪. যাকাত (দান): সম্পদের নির্দিষ্ট অংশ দান করা।
৫. হজ (তীর্থযাত্রা): সামর্থ্য থাকলে জীবনে একবার হজ পালন করা।
এই রুকনগুলো ইসলামের মূল ভিত্তি। একজন ব্যক্তি যদি এই রুকনগুলো মেনে চলে, তাহলে তাকে মুসলিম হিসেবে গণ্য করা হয়।
বিঃদ্রঃ
- ইমানের রুকন ও ইসলামের রুকন আলাদা বিষয়। ইমানের রুকন ছয়টি, ইসলামের রুকন পাঁচটি।
- ইসলামের রুকনগুলোর বিস্তারিত বিধান সম্পর্কে জানতে ইসলামী শিক্ষক বা আলেমদের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
ইসলামের রুকন গুলো কি কি
ইসলামের রুকন পাঁচটি, যা ইসলামের পঞ্চস্তম্ভ নামেও পরিচিত। এগুলো হলো:
১. কালেমা (সাক্ষ্য ও বিশ্বাস)
- আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস
- আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।
- আল্লাহর কোন শরীক নেই।
- আল্লাহই স্রষ্টা, রক্ষাকর্তা, এবং পালনকর্তা।
- মুহাম্মদ (সাঃ)-এর প্রতি বিশ্বাস
- মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর রাসুল।
- মুহাম্মদ (সাঃ)-এর আনীত সকল বাণী ও কর্ম সত্য।
- মুহাম্মদ (সাঃ)-এর আদর্শ অনুসরণ করা
২. সালাত (নামাজ)
- দিনে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা।
- সালাতের সঠিক নিয়ম-কানুন মেনে চলা।
- সালাতের মাধ্যমে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।
৩. রোজা (রমজান মাসের রোজা)
- রমজান মাসের পুরো মাস ধরে ভোর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখা।
- রোজার সময় মিথ্যা বলা, পরনিন্দা করা, এবং অন্যান্য অনাচার থেকে বিরত থাকা।
- রোজার মাধ্যমে আত্ম-সংযম ও ধৈর্য্য অর্জন করা।
৪. যাকাত (দান)
- নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পদ অর্জন করার পর তা থেকে নির্দিষ্ট অংশ দান করা।
- যাকাত গরিব, অভাবী, এবং মুসলিমদের কল্যাণে ব্যয় করা।
- যাকাতের মাধ্যমে সম্পদের ভারসাম্য রক্ষা করা।
৫. হজ
- সামর্থ্য থাকলে জীবনে একবার হজ পালন করা।
- হজের সময় নির্ধারিত বিধি-বিধান মেনে চলা।
- হজের মাধ্যমে আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আত্মসমর্পণ প্রকাশ করা।
এই রুকনগুলো ইসলামের মূল ভিত্তি। একজন ব্যক্তি যদি এই রুকনগুলো মেনে চলে, তাহলে তাকে মুসলিম হিসেবে গণ্য করা হয়।
ইসলামের মূল ভিত্তি কি কি
ইসলামের মূল ভিত্তি ছয়টি, যা ঈমানের ছয়টি রুকন নামে পরিচিত। এগুলো হলো
১. আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস
- আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।
- আল্লাহর কোন শরীক নেই।
- আল্লাহই স্রষ্টা, রক্ষাকর্তা, এবং পালনকর্তা।
২. ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস
- আল্লাহ ফেরেশতা সৃষ্টি করেছেন।
- ফেরেশতারা আল্লাহর আদেশ পালন করে।
- ফেরেশতারা মানুষের রক্ষাকর্তা।
৩. আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস
- আল্লাহ মানুষের কাছে কিতাব পাঠিয়েছেন।
- তাওরাত, ইঞ্জিল, জাবুর এবং কুরআন আল্লাহর কিতাব।
- কুরআন হলো সর্বশেষ কিতাব।
৪. নবী-রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস
- আল্লাহ মানুষের কাছে নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন।
- মুহাম্মদ (সাঃ) হলেন সর্বশেষ নবী।
- নবী-রাসুলদের আনীত বাণী ও কর্ম অনুসরণ করা।
৫. আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস
- মানুষের মৃত্যুর পর আখিরাত আছে।
- আখিরাতে হিসাব-নিকাশ হবে।
- জান্নাত ও জাহান্নাম আছে।
৬. তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস
- ভালো-মন্দ সবকিছু আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত।
- মানুষের কর্মের স্বাধীনতা আছে।
- আল্লাহর কাছে সবকিছুর জন্য কৃতজ্ঞ থাকা।
এই রুকনগুলো ছাড়াও, ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ (কালেমা, সালাত, রোজা, যাকাত, হজ) ইসলামের মূল ভিত্তির অংশ।
ইসলামের রুকন কাকে বলে
ইসলামের রুকন বলতে পাঁচটি মৌলিক কর্তব্য বোঝায়, যা একজন মুসলিমানের জন্য অবশ্য পালনীয়। এই রুকনগুলো হলো
১. কালেমা
- কালেমা শাহাদাত পড়া, যার অর্থ হলো আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় এবং মুহাম্মদ (সাঃ) হলেন আল্লাহর রাসুল।
- কালেমা তাইয়েব পড়া, যার অর্থ হলো আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই।
২. সালাত
- দিনে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা।
- সালাতের সকল নিয়ম-কানুন মেনে চলা।
৩. রোজা
- রমজান মাসের পুরো মাস রোজা রাখা।
- রোজার নিয়ম-কানুন মেনে চলা।
৪. যাকাত
- নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পদ অর্জন করার পর যাকাত প্রদান করা।
- যাকাতের নিয়ম-কানুন মেনে চলা।
৫. হজ
- সামর্থ্যবান হলে জীবনে একবার হজ পালন করা।
- হজের নিয়ম-কানুন মেনে চলা।
এই পাঁচটি রুকন ইসলামের ভিত্তি স্থাপন করে। এগুলো পালনের মাধ্যমে একজন মুসলিমান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারে।
বিঃদ্রঃ
- ইসলামের রুকনগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ইসলামী শিক্ষক বা আলেমদের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
ইসলামের মৌলিক বিষয় কয়টি ও কী কী
ইসলামের মৌলিক বিষয় দুটি: ঈমান এবং আহ্কাম।
ঈমান
ঈমান হলো বিশ্বাস, আল্লাহর প্রতি সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ এবং আল্লাহর রাসুল (সাঃ) এর আনীত সকল বিষয়ের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন। ঈমানের ছয়টি রুকন আছে
- আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়, তিনিই স্রষ্টা, রক্ষাকর্তা এবং পালনকর্তা।
- ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহ ফেরেশতা সৃষ্টি করেছেন এবং তারা আল্লাহর আদেশ পালন করে।
- আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহ মানুষের কাছে কিতাব (যেমন তাওরাত, ইঞ্জিল, জাবুর, কুরআন) পাঠিয়েছেন।
- নবী-রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহ মানুষের কাছে নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন এবং মুহাম্মদ (সাঃ) হলেন সর্বশেষ নবী।
- আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস: মানুষের মৃত্যুর পর আখিরাত আছে, সেখানে হিসাব-নিকাশ হবে এবং জান্নাত ও জাহান্নাম আছে।
- তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস: ভালো-মন্দ সবকিছু আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত।
আহ্কাম
আহ্কাম হলো ইসলামের কর্মবিধি, যা একজন মুসলিমানের জীবনের সকল ক্ষেত্রকে নিয়ন্ত্রণ করে। আহ্কামের তিনটি শ্রেণী আছে
- ইবাদত: আল্লাহর ইবাদত করার নিয়ম-কানুন, যেমন সালাত, রোজা, হজ, যাকাত ইত্যাদি।
- মুয়ামালাত: ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে লেনদেন, চুক্তি, বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ, উত্তরাধিকার ইত্যাদির নিয়ম-কানুন।
- উকুবাত: অপরাধের শাস্তি।
এই দুটি মৌলিক বিষয় ছাড়াও, ইসলামের আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে, যেমন নীতিশাস্ত্র, আত্মিকতা, জ্ঞান অর্জন ইত্যাদি।
নামাজের রুকন কয়টি ও কী কী
নামাজের রুকন মোট ১৩টি।
১. নিয়ত: নামাজ পড়ার ইচ্ছা করা। ২. তাকবির: “আল্লাহু আকবর” বলা। ৩. কিয়াম: দাঁড়ানো। ৪. কিরাত: সুরা ফাতিহা ও তার সাথে অন্য কোন সুরা বা আয়াত পড়া। ৫. রুকু: কোমর থেকে ঝুঁকে “সুবহানা রব্বিয়াল আযিম” বলা। ৬. সিজদা: মাথা, কপাল, হাতের দুই তালু, হাঁটু এবং পায়ের আঙ্গুল মাটিতে রাখা এবং “সুবহানা রব্বিয়াল আ’লা” বলা। ৭. কায়মাহ: দুই সিজদার মাঝখানে কিছুক্ষণ বসা। ৮. আত্তাহিয়াতু: তশাহ্হুদ পড়া। ৯. দুরুদ: রাসূল (সাঃ) এর উপর দরুদ পাঠ করা। ১০. সালাম: “আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ” বলে ডান ও বাম দিকে সালাম ফেরানো। ১১. তরতীব: নামাজের কাজগুলো সঠিক ক্রমে করা। ১২. হুযুর: কেবলামুখী হওয়া। ১৩. ইতমিনান: নামাজের প্রতিটি কাজ ঠিকভাবে ও শান্তভাবে করা।
এই ১৩টি রুকনের মধ্যে ৫টি রুকন ফরজ এবং ৮টি রুকন ওয়াজিব। ফরজ রুকন বাদ দিলে নামাজ হয় না, আর ওয়াজিব রুকন বাদ দিলে নামাজের গুনাহ হয়।
ফরজ রুকনগুলো হল
- নিয়ত
- তাকবির
- কিয়াম
- রুকু
- সিজদা
ওয়াজিব রুকনগুলো হল
- কিরাত
- কায়মাহ
- আত্তাহিয়াতু
- দুরুদ
- সালাম
- তরতীব
- হুযুর
- ইতমিনান
ইসলামের দ্বিতীয় রুকন কোনটি
ইসলামের দ্বিতীয় রুকন হলো নামাজ।
নামাজ হলো আল্লাহর ইবাদত করার একটি বিশেষ পদ্ধতি যা একজন মুসলিমানের জন্য ফরজ। নামাজের মাধ্যমে একজন মুসলিমান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, তাঁর কাছে ক্ষমা চায় এবং তাঁর কাছে দোয়া করে।
নামাজের গুরুত্ব
- নামাজ ঈমানের স্তম্ভ।
- নামাজ গোনাহের প্রতিবন্ধক।
- নামাজ মানুষকে নিয়মানুবর্তিতা ও শৃঙ্খলা শেখানো।
- নামাজ মানুষকে ধৈর্যশীল ও সহনশীল হতে শেখানো।
- নামাজ মানুষকে আল্লাহর কাছে নিকটে নিয়ে যায়।
নামাজের প্রকারভেদ
- ফরজ নামাজ: প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ আদায় করা একজন মুসলিমানের জন্য ফরজ।
- ওয়াজিব নামাজ: ঈদের নামাজ, জানাজার নামাজ, ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখার পর নামাজ ইত্যাদি।
- নফল নামাজ: তাহাজ্জুদ, তাহিয়াতুল উয়ুযু, চাশতের নামাজ, ইত্যাদি।
নামাজের রুকন
নামাজের মোট ১৩টি রুকন রয়েছে। এর মধ্যে ৫টি রুকন ফরজ এবং ৮টি রুকন ওয়াজিব।
ফরজ রুকনগুলো হল
- নিয়ত
- তাকবির
- কিয়াম
- রুকু
- সিজদা
ওয়াজিব রুকনগুলো হল
- কিরাত
- কায়মাহ
- আত্তাহিয়াতু
- দুরুদ
- সালাম
- তরতীব
- হুযুর
- ইতমিনান
নামাজের শর্তাবলী
নামাজ আদায় করার জন্য কিছু শর্তাবলী পূরণ করা আবশ্যক।
- পবিত্রতা: নামাজ পড়ার আগে অজু বা গোসল করে পবিত্র হতে হবে।
- পোশাক: নামাজের জন্য পবিত্র ও পরিষ্কার পোশাক পরতে হবে।
- সময়: নামাজের নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করতে হবে।
- কিবলামুখী: নামাজ পড়ার সময় কেবলামুখী হতে হবে।
নামাজের ফজিলত
নামাজের অনেক ফজিলত রয়েছে। নামাজের মাধ্যমে একজন মুসলিমান আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও জান্নাত লাভ করতে পারে। নামাজ মানুষকে পাপাচার থেকে বিরত রাখে এবং তাকে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ করে তোলে।
ইমান ও ইসলামের মূলভিত্তি কী
ইমান ও ইসলামের মূলভিত্তি হলো তওহীদ। তওহীদের অর্থ হলো এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। একজন মুসলিমানকে বিশ্বাস করতে হবে যে, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়, তিনিই স্রষ্টা, রক্ষাকর্তা এবং পালনকর্তা। তাঁর কোন শরীক নেই।
ইমানের ছয়টি রুকন
- আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়, তিনিই স্রষ্টা, রক্ষাকর্তা এবং পালনকর্তা।
- ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহ ফেরেশতা সৃষ্টি করেছেন এবং তারা আল্লাহর আদেশ পালন করে।
- আসমানি কিতাবের প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহ মানুষের কাছে কিতাব (যেমন তাওরাত, ইঞ্জিল, জাবুর, কুরআন) পাঠিয়েছেন।
- নবী-রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস: আল্লাহ মানুষের কাছে নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন এবং মুহাম্মদ (সাঃ) হলেন সর্বশেষ নবী।
- আখিরাতের প্রতি বিশ্বাস: মানুষের মৃত্যুর পর আখিরাত আছে, সেখানে হিসাব-নিকাশ হবে এবং জান্নাত ও জাহান্নাম আছে।
- তাকদীরের প্রতি বিশ্বাস: ভালো-মন্দ সবকিছু আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত।
ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ
- কালেমা: “আশহাদু আন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ” এই সাক্ষ্য প্রদান করা।
- নামাজ: প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা।
- যাকাত: নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পদের উপর যাকাত প্রদান করা।
- রমজান মাসের রোজা: রমজান মাস পুরো মাস রোজা রাখা।
- হজ: সামর্থ্যবান হলে জীবনে একবার হজ পালন করা।
তওহীদের গুরুত্ব
- তওহীদ হলো ইমান ও ইসলামের ভিত্তি।
- তওহীদের মাধ্যমে একজন মুসলিমান আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ করতে পারে।
- তওহীদ একজন মুসলিমানকে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ করে তোলে।
- তওহীদ একজন মুসলিমানকে পাপাচার থেকে বিরত রাখে।
ইসলামের রুকন কয়টি ও কি কি
ইসলামের রুকন কয়টি ও কি কি,ইসলামের রুকন কয়টি ও কি কি