বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম. আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ
Table of Contents
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ একটি আরবি শব্দ যার অর্থ “সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য”। এটি একটি বহুল ব্যবহৃত আরবি বাক্য যা মুসলমানরা বিভিন্ন উপলক্ষে ব্যবহার করে।
আলহামদুলিল্লাহ বলতে হয় যখন
- আমরা কোনো ভালো খবর শুনি।
- আমরা কোনো ভালো কাজ করি।
- আমরা কোনো বিপদ থেকে রক্ষা পাই।
- আমরা আল্লাহর দান-অনুগ্রহের কথা স্মরণ করি।
আলহামদুলিল্লাহ বলার অনেক ফজিলত রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হলো:
- গুনাহ মাফ হয়: হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয সালাতের পর সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৩ বার পাঠ করার পর এই দোয়া (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু। লাহুল মুলকু। ওয়ালাহুল হামদু। ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির) ১বার পাঠ করে মোট ১০০ বার পূর্ণ করবে তার সমস্ত গুনাহ(ছগীরা) মাফ হয়ে যাবে; যদিও তা সুমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়।
- জান্নাতের অধিকারী হয়: হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় ১০০ বার করে سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللهِ الْعَظِيمِ (সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আজিম) বলবে, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপণ করা হয়।” (মুসলিম, মিশকাত)
- আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়: আলহামদুলিল্লাহ বলার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়।
সুতরাং, প্রত্যেক মুসলমানের উচিত, বিভিন্ন উপলক্ষে আলহামদুলিল্লাহ বলার চেষ্টা করা।
আলহামদুলিল্লাহ অর্থ কি
আলহামদুলিল্লাহ একটি আরবি শব্দ যার অর্থ “সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য”। এটি একটি বহুল ব্যবহৃত আরবি বাক্য যা মুসলমানরা বিভিন্ন উপলক্ষে ব্যবহার করে।
আলহামদুলিল্লাহ বলার অর্থ হলো, আমরা আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমরা আল্লাহর দান-অনুগ্রহের কথা স্মরণ করে তাঁর প্রশংসা করছি।
আলহামদুলিল্লাহ বলার অনেক ফজিলত রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হলো:
- গুনাহ মাফ হয়: হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয সালাতের পর সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৩ বার পাঠ করার পর এই দোয়া (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু। লাহুল মুলকু। ওয়ালাহুল হামদু। ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির) ১বার পাঠ করে মোট ১০০ বার পূর্ণ করবে তার সমস্ত গুনাহ(ছগীরা) মাফ হয়ে যাবে; যদিও তা সুমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়।” (সহিহ মুসলিম: ১৩৮০)
- জান্নাতের অধিকারী হয়: হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় ১০০ বার করে سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللهِ الْعَظِيمِ (সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আজিম) বলবে, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপণ করা হয়।” (মুসলিম, মিশকাত)
- আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়: আলহামদুলিল্লাহ বলার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়।
সুতরাং, প্রত্যেক মুসলমানের উচিত, বিভিন্ন উপলক্ষে আলহামদুলিল্লাহ বলার চেষ্টা করা।
আলহামদুলিল্লাহ বলার ফজিলত
আলহামদুলিল্লাহ বলার অনেক ফজিলত রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হলো:
- গুনাহ মাফ হয়: হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয সালাতের পর সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৩ বার পাঠ করার পর এই দোয়া (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু। লাহুল মুলকু। ওয়ালাহুল হামদু। ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির) ১বার পাঠ করে মোট ১০০ বার পূর্ণ করবে তার সমস্ত গুনাহ(ছগীরা) মাফ হয়ে যাবে; যদিও তা সুমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়।” (সহিহ মুসলিম: ১৩৮০)
- জান্নাতের অধিকারী হয়: হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় ১০০ বার করে سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللهِ الْعَظِيمِ (সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আজিম) বলবে, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপণ করা হয়।” (মুসলিম, মিশকাত)
- আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়: আলহামদুলিল্লাহ বলার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়।
- আল্লাহর দান-অনুগ্রহের কথা স্মরণ করা হয়: আলহামদুলিল্লাহ বলার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর দান-অনুগ্রহের কথা স্মরণ করি।
- আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়: আলহামদুলিল্লাহ বলার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।
সুতরাং, প্রত্যেক মুসলমানের উচিত, বিভিন্ন উপলক্ষে আলহামদুলিল্লাহ বলার চেষ্টা করা।
আলহামদুলিল্লাহ ভালো
আলহামদুলিল্লাহ ভালো বলতে আপনি কী বোঝাতে চাইছেন? আপনি কি বলতে চাইছেন যে, আলহামদুলিল্লাহ বলা ভালো? নাকি, আলহামদুলিল্লাহর অর্থ ভালো?
যদি আপনি বলতে চাইছেন যে, আলহামদুলিল্লাহ বলা ভালো, তাহলে আমি বলব, হ্যাঁ, আলহামদুলিল্লাহ বলা ভালো। এর কারণ হলো, আলহামদুলিল্লাহ বলার অনেক ফজিলত রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হলো:
- গুনাহ মাফ হয়: হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয সালাতের পর সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৩ বার পাঠ করার পর এই দোয়া (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু। লাহুল মুলকু। ওয়ালাহুল হামদু। ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির) ১বার পাঠ করে মোট ১০০ বার পূর্ণ করবে তার সমস্ত গুনাহ(ছগীরা) মাফ হয়ে যাবে; যদিও তা সুমুদ্রের ফেনা পরিমাণ হয়।” (সহিহ মুসলিম: ১৩৮০)
- জান্নাতের অধিকারী হয়: হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় ১০০ বার করে سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللهِ الْعَظِيمِ (সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আজিম) বলবে, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপণ করা হয়।” (মুসলিম, মিশকাত)
- আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়: আলহামদুলিল্লাহ বলার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয়।
সুতরাং, প্রত্যেক মুসলমানের উচিত, বিভিন্ন উপলক্ষে আলহামদুলিল্লাহ বলার চেষ্টা করা।
আর যদি আপনি বলতে চাইছেন যে, আলহামদুলিল্লাহর অর্থ ভালো, তাহলে আমি বলব, হ্যাঁ, আলহামদুলিল্লাহর অর্থ ভালো। এর কারণ হলো, আলহামদুলিল্লাহর অর্থ হলো “সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য”। আমরা যখন আলহামদুলিল্লাহ বলি, তখন আমরা আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। আমরা আল্লাহর দান-অনুগ্রহের কথা স্মরণ করে তাঁর প্রশংসা করি। আর আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা ভালো কাজ।
সুতরাং, আলহামদুলিল্লাহ বলা ও আলহামদুলিল্লাহর অর্থ দুটোই ভালো।
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ একটি আরবি শব্দ যার অর্থ “সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য”। এটি একটি বহুল ব্যবহৃত আরবি বাক্য যা মুসলমানরা বিভিন্ন উপলক্ষে ব্যবহার করে।
আলহামদুলিল্লাহ বলার ফজিলত
আলহামদুলিল্লাহ বলার অনেক ফজিলত রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হলো: