বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম. আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে আজানের জবাব Ajan Jobab
আজানের দুআ,Ajan Jobab,আজানের জবাব দেওয়া কি,আজানের পর দোয়া,আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম এর জবাব,আজানের বাক্য,আমাদের এই পোস্টটি পড়লে আপনার এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর একসাথে জানতে পারবেন।
আজান: আজান শব্দটি আরবি। যার অর্থ হলো আহবান করা।আজানের সময় কথা-কাজ নয়
চুপ থেকে আজান শোনা সুন্নত। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ দ্বীনি-দুনিয়াবি কথা বা কাজে লিপ্ত থাকাও অনুচিত।
পৃথিবীর সবচেয়ে সুমধুর ধ্বনির নাম আজান। আজান শুনে আজানের জবাব দেওয়ারও রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব।
আজানের জবাব Ajan Jobab
মুয়াজ্জিন প্রত্যেকটি বাক্য বলে থামার পর শ্রোতাগণ ওই বাক্যটি নিজে নিজে অনুরূপভাবে বলবে। আর মুয়াজ্জিন “আশহাদু আন্না মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ” বলার পর শ্রোতাগণ প্রথমবার উচ্চারণ করবেন “সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম”
এবং দ্বিতীয় বার উচ্চারণ করবেন
“কুররতু আইনি বিকা ইয়া রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম” (তাফসীরে রুহুল বয়ান)
কিন্তু মুয়াজ্জিন যখন
“হাইয়্যা আলাছ ছলাত ও হাইয়্যা আলাল ফালাহ”
বলবে শ্রোতাগণ বলবেন- لَاحَوْلَ وَلَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللهِ
(লা-হাওলা ওয়া লা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ) পড়বে।
ফজরের আজানে: اَلصَّلٰوةُ خَيْرٌ مِّنَ النَّوْمِ
(আসসালাতু খইরুম মিনান নাউম)
বলার পর বলবে “সাদাকতা ও বাররতা। এটাই হলো প্রসিদ্ধ পদ্ধতি।