রোজা কাকে বলে

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম. আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে রোজা কাকে বলে

রোজা কাকে বলে

রোজা বলতে সাধারণত ভোরবেলা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সময়কালে স্বেচ্ছায় খাদ্য ও পানীয় থেকে বিরত থাকাকে বোঝায়।

ধর্মীয় দিক থেকে

  • ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে রোজা অন্যতম।
  • রমজান মাস জুড়ে মুসলমানরা ভোরবেলা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখে।
  • রোজা শুধু খাদ্য ও পানীয় থেকে বিরত থাকাই নয়, বরং মিথ্যা বলা, গীবত করা, রাগ করা, পরনারী/পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হওয়া ইত্যাদি অসৎ কাজ থেকেও বিরত থাকা।
  • রোজার মাধ্যমে আত্মসংযমধৈর্যক্ষমাসহানুভূতি এবং আল্লাহর প্রতি ভক্তি বৃদ্ধি পায়।

অন্যান্য দিক থেকে

  • রোজা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
  • রোজা ওজন কমানোরক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো ইত্যাদি সাহায্য করে।
  • রোজা মনকে শান্ত করে এবং একাগ্রতা বৃদ্ধি করে।

রোজার বিভিন্ন ধরন রয়েছে, যেমন

  • ফরজ রোজা: রমজান মাসের রোজা ফরজ।
  • ওয়াজিব রোজা: কাফফারার রোজা ওয়াজিব।
  • নফল রোজা: ষষ্ঠ দিনের রোজা, শবে বরাতের রোজা ইত্যাদি নফল রোজা।

রোজা রাখার বিধি-বিধান সম্পর্কে জানতে ধর্মীয় গ্রন্থআলেম-উলামাদের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

সাওম কাকে বলে

সাওম আরবি ভাষার শব্দ, যার অর্থ বিরত থাকা। ইসলামী পরিভাষায়, সাওম বলতে সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, কামাচার, পাপাচার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস ও অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে বিরত থাকাকে বোঝায়।

সাওম কে রোজাও বলা হয়।

রোজা ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম। রমজান মাস জুড়ে মুসলমানরা ভোরবেলা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখে।

রোজা শুধু খাদ্য ও পানীয় থেকে বিরত থাকাই নয়, বরং মিথ্যা বলা, গীবত করা, রাগ করা, পরনারী/পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হওয়া ইত্যাদি অসৎ কাজ থেকেও বিরত থাকা।

রোজার মাধ্যমে আত্মসংযম, ধৈর্য, ক্ষমা, সহানুভূতি এবং আল্লাহর প্রতি ভক্তি বৃদ্ধি পায়।

রোজা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।

রোজা ওজন কমানো, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো ইত্যাদিতে সাহায্য করে।

রোজা মনকে শান্ত করে এবং একাগ্রতা বৃদ্ধি করে।

রোজা রাখার বিধি-বিধান সম্পর্কে জানতে ধর্মীয় গ্রন্থআলেম-উলামাদের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

রোজা কখন রাখতে হয়

রোজা রাখার সময় নির্ধারণ করা হয় হিজরি বর্ষপঞ্জী অনুযায়ী।

রমজান মাস হলো রোজা রাখার মাস। রমজান মাসের প্রথম দিন চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়।

বাংলাদেশে, ইসলামী ফাউন্ডেশন চাঁদ দেখার পর রমজান মাসের শুরু তারিখ ঘোষণা করে।

সাধারণত, রমজান মাস ২৯ দিন হয়তবে, কিছু বছর ৩০ দিন হয়

২০২৪ সালে, রমজান মাস শুরু হবে ২৪ মার্চ বৃহস্পতিবার এবং শেষ হবে ২২ এপ্রিল শনিবার

রোজা সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রাখা হয়সুবহে সাদিক হলো যখন পূর্ব আকাশে সুক্ষ আলো দেখা যায়সূর্যাস্ত হলো যখন সূর্য দিগন্তের নিচে অন্তর্ধান হয়

রোজা রাখার জন্য নিম্নলিখিত শর্ত গুলো পূরণ হতে হবে

  • মুসলিম হতে হবে
  • প্রাপ্তবয়স্ক হতে হবে
  • সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে
  • যাত্রা থেকে মুক্ত হতে হবে
  • মহিলাদের জন্য ঋতুস্রাব বা প্রসব রক্ত থেকে পবিত্র হতে হবে

রোজা রাখার বিধি-বিধান সম্পর্কে জানতে ধর্মীয় গ্রন্থ আলেম-উলামাদের সাথে পরামর্শ করা উচিত

সিয়াম কাকে বলে

সিয়াম আরবি ভাষার শব্দ, যার অর্থ বিরত থাকা। ইসলামী পরিভাষায়, সিয়াম বলতে সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, কামাচার, পাপাচার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস ও অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে বিরত থাকাকে বোঝায়।

সিয়াম কে রোজাও বলা হয়।

রোজা ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম। রমজান মাস জুড়ে মুসলমানরা ভোরবেলা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখে।

রোজা শুধু খাদ্য ও পানীয় থেকে বিরত থাকাই নয়, বরং মিথ্যা বলা, গীবত করা, রাগ করা, পরনারী/পুরুষের প্রতি আকৃষ্ট হওয়া ইত্যাদি অসৎ কাজ থেকেও বিরত থাকা।

রোজার মাধ্যমে আত্মসংযম, ধৈর্য, ক্ষমা, সহানুভূতি এবং আল্লাহর প্রতি ভক্তি বৃদ্ধি পায়।

রোজা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।

রোজা ওজন কমানো, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো ইত্যাদিতে সাহায্য করে।

Hello Moon google News

রোজা মনকে শান্ত করে এবং একাগ্রতা বৃদ্ধি করে।

রোজা রাখার বিধি-বিধান সম্পর্কে জানতে ধর্মীয় গ্রন্থআলেম-উলামাদের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

রোজা এবং সিয়াম একই অর্থ বহন করে। রোজা বাংলা শব্দ এবং সিয়াম আরবি শব্দ।

রোজা রাখা কি ফরজ

হ্যাঁ, রোজা রাখা ফরজ।

ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে রোজা অন্যতম।

রমজান মাস জুড়ে প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ, প্রজ্ঞাবান এবং যাত্রাবিহীন সকল মুসলিমানের উপর রোজা রাখা ফরজ

রোজা ফরজ হওয়ার কিছু কারণ হলো

  • আল্লাহর আদেশ পালন করা
  • আত্মসংযমধৈর্যক্ষমাসহানুভূতি এবং আল্লাহর প্রতি ভক্তি বৃদ্ধি করা
  • শারীরিক  মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী
  • দরিদ্রদের কষ্ট উপলব্ধি করা এবং তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া
  • আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা

যারা রোজা রাখতে পারবে না তাদের জন্য কিছু উপায় আছেযেমন

  • বয়স্কঅসুস্থগর্ভবতীস্তন্যদানকারী মহিলা এবং দীর্ঘ যাত্রীদের জন্য রোজা কা জা (পরে পূরণ) করা ফরজ
  • যারা রোজা রাখতে পারবে না তাদের জন্য প্রতি রোজার বিনিময়ে এক জন মিসকিনকে খাওয়ানো ফরজ

রোজা রাখার বিধি-বিধান সম্পর্কে জানতে ধর্মীয় গ্রন্থ আলেম-উলামাদের সাথে পরামর্শ করা উচিত

রোজা সম্পর্কে হাদিস

রোজা সম্পর্কে অসংখ্য হাদিস রয়েছে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ হাদিস

  1. রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “রমজান মাস এলে জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং শয়তানদেরকে শৃঙ্খলে আবদ্ধ করা হয়।” (তিরমিযী)
  2. আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঈমান ও احتسابের সাথে রমজানের রোজা রাখে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়।” (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
  3. আবু সাঈদ খুদরি (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “রোজা একটি ঢাল, যা তোমাকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করবে।” (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
  4. সা’দ ইবন ওয়াক্কাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “জান্নাতে এক দরজা রয়েছে যার নাম ‘রায়্যান’। রমজান মাসে রোজা রাখা ব্যক্তিদের দ্বারা এই দরজা দিয়ে প্রবেশ করানো হবে।” (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)

রোজার ফজিলত সম্পর্কে আরও জানতে নিম্নলিখিত হাদিসগুলো পড়া যেতে পারে

  1. সহীহ বুখারী ও মুসলিমের হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “আল্লাহ তা’আলা বলেন, ‘আদম সন্তানের প্রতিটি আমল তার জন্য, কিন্তু রোজা এর ব্যতিক্রম। কেননা তা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান দেব।'”
  2. সহীহ বুখারী ও মুসলিমের হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি ঈমান ও احتسابের সাথে রমজানের রোজা রাখে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খুলে দেওয়া হয়।”
  3. তিরমিযীর হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না: ন্যায়পরায়ণ বাদশা, রোজাদার যতক্ষণ না সে ইফতার করে এবং মজলুম।”

রোজা শুধু ফরজ নয়, এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতরোজার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর কাছে আরও কাছে যেতে পারি এবং তাঁর রহমত মাগফিরাত লাভ করতে পারি

রোজার সুন্নত কয়টি

রোজার সুন্নত অনেকগুলো আছে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত

  • সেহরি খাওয়া: সূর্যোদয়ের পূর্বে সেহরি খাওয়া সুন্নত।
  • নিয়ত করা: রোজা রাখার পূর্বে নিয়ত করা সুন্নত।
  • ইফতার তাড়াতাড়ি করা: সূর্যাস্তের পর দ্রুত ইফতার করা সুন্নত।
  • খেজুর দিয়ে ইফতার করা: খেজুর দিয়ে ইফতার করা সুন্নত।
  • তারাবির নামাজ পড়া: রমজান মাসে তারাবির নামাজ পড়া সুন্নত।
  • দু’আ করা: রোজার সময় বেশি বেশি দু’আ করা সুন্নত।
  • জিকির করা: রোজার সময় বেশি বেশি জিকির করা সুন্নত।
  • সদকা করা: রমজান মাসে সদকা করা সুন্নত।
  • কুরআন তেলাওয়াত করা: রমজান মাসে বেশি বেশি কুরআন তেলাওয়াত করা সুন্নত।

এছাড়াও আরও অনেক সুন্নত রয়েছে যা রোজার ফজিলত বৃদ্ধি করে।

রোজার সুন্নতগুলো পালন করার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর রহমত ও মাগফিরাত লাভ করতে পারি।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত সম্পর্কে বিস্তারিত

  • সেহরি খাওয়া: সেহরি খাওয়া সুন্নত। সেহরি খাওয়ার মাধ্যমে রোজার দিন শরীরে পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করা হয়।
  • নিয়ত করা: রোজা রাখার পূর্বে নিয়ত করা সুন্নত। নিয়তের মাধ্যমে রোজা রাখার ইচ্ছা প্রকাশ করা হয়।
  • ইফতার তাড়াতাড়ি করা: সূর্যাস্তের পর দ্রুত ইফতার করা সুন্নত। ইফতার তাড়াতাড়ি করার মাধ্যমে দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধার্ত থাকা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
  • খেজুর দিয়ে ইফতার করা: খেজুর দিয়ে ইফতার করা সুন্নত। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকে যা শরীরের জন্য উপকারী।
  • তারাবির নামাজ পড়া: রমজান মাসে তারাবির নামাজ পড়া সুন্নত। তারাবির নামাজের মাধ্যমে রমজান মাসের فضیلت অর্জন করা যায়।

রোজার সুন্নতগুলো পালন করার চেষ্টা করা উচিত।

রোজার গুরুত্ব

রোজা ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম। রমজান মাস জুড়ে প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ, প্রজ্ঞাবান এবং যাত্রাবিহীন সকল মুসলিমানের উপর রোজা রাখা ফরজ

রোজার গুরুত্ব অনেক দিক থেকে বিবেচনা করা যায়যেমন

ধর্মীয় গুরুত্ব

  • আল্লাহর আদেশ পালন করা
  • ঈমান  আত্মসংযম বৃদ্ধি করা
  • পাপ থেকে বিরত থাকা
  • আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা
  • জান্নাতের ফজিলত অর্জন করা

শারীরিক মানসিক গুরুত্ব

  1. শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বিশ্রাম ও সুস্থতা লাভ করা।
  2. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা।
  3. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো।
  4. ওজন কমানো।
  5. মনকে শান্ত করা এবং একাগ্রতা বৃদ্ধি করা।

সামাজিক গুরুত্ব

  • দরিদ্রদের কষ্ট উপলব্ধি করা এবং তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া।
  • সমাজে সমতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ বৃদ্ধি করা।

রোজা শুধু একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, এটি একটি সামাজিক মানবিক অনুষ্ঠান রোজার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর কাছে আরও কাছে যেতে পারি এবং তাঁর রহমত মাগফিরাত লাভ করতে পারিএছাড়াও রোজার মাধ্যমে আমরা আমাদের শারীরিক মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারি এবং সমাজে সমতা ভ্রাতৃত্ববোধ বৃদ্ধি করতে পারি

রোজার ফজিলত

রোজা ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম। রমজান মাস জুড়ে প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ, প্রজ্ঞাবান এবং যাত্রাবিহীন সকল মুসলিমানের উপর রোজা রাখা ফরজ

রোজার ফজিলত অনেকযেমন

ধর্মীয় ফজিলত

  1. আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয় একটি ইবাদত
  2. গোনাহ মাফের মাধ্যম
  3. জান্নাতের দরজা খোলার মাধ্যম
  4. জাহান্নামের দরজা বন্ধের মাধ্যম
  5. শয়তানদের শৃঙ্খলাবদ্ধ করার মাধ্যম

শারীরিক মানসিক ফজিলত

  1. শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বিশ্রাম ও সুস্থতা লাভ করা।
  2. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা।
  3. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো।
  4. ওজন কমানো।
  5. মনকে শান্ত করা এবং একাগ্রতা বৃদ্ধি করা।

সামাজিক ফজিলত

  • দরিদ্রদের কষ্ট উপলব্ধি করা এবং তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া।
  • সমাজে সমতা ও ভ্রাতৃত্ববোধ বৃদ্ধি করা।

রোজা শুধু একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, এটি একটি সামাজিক মানবিক অনুষ্ঠান রোজার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর কাছে আরও কাছে যেতে পারি এবং তাঁর রহমত মাগফিরাত লাভ করতে পারিএছাড়াও রোজার মাধ্যমে আমরা আমাদের শারীরিক মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারি এবং সমাজে সমতা ভ্রাতৃত্ববোধ বৃদ্ধি করতে পারি

রোজার ফজিলত সম্পর্কে আরও জানতে নিম্নলিখিত সূত্রগুলো দেখা যেতে পারে

  1. কুরআন
  2. হাদিস
  3. ধর্মীয় গ্রন্থ
  4. আলেম-উলামাদের বক্তব্য

রমজান মাস আমাদের জন্য একটি অনন্য সুযোগ যেখানে আমরা আল্লাহর কাছে আরও কাছে যেতে পারি

রোজা কাকে বলে,রোজা কাকে বলে,রোজা কাকে বলে,রোজা কাকে বলে,রোজা কাকে বলে,রোজা কাকে বলে,রোজা কাকে বলে,রোজা কাকে বলে,রোজা কাকে বলে

Spread the love

মন্তব্য করুন