বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম. আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত,মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম,তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও নিয়ত,তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও সময়,তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত আরবিতে বাংলা উচ্চারণ,তাহাজ্জুদ নামাজের সূরা,তাহাজ্জুদ নামাজের বাংলা নিয়ত,তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত,তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম মিজানুর রহমান আজহারী,তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নত নাকি নফল,তাহাজ্জুদ নামাজের মোনাজাত,তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম বাংলা উচ্চারণ, আমাদের এই পোস্টটি পড়লে আপনার এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর একসাথে জানতে পারবেন।
তাহাজ্জুদ (تهجد) অর্থ ঘুম থেকে জাগা। ফরজ নামাজের পর অন্যান্য সুন্নাত ও নফল সব নামাজের মধ্যে তাহাজ্জুদ নামাজের গুরুত্ব ফযীলত সবচেয়ে বেশী।
তাহাজ্জুদ নামাজ বা রাতের নামাজ হচ্ছে একটি নফল ইবাদত
মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম
মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের জন্য আলাদা কোন নিয়ম নেই। মহান আল্লাহ তায়ালা তাহাজ্জুদ নামাজের জন্য পুরুষ-মহিলাদের একই নিয়ম বিধান করেছেন।
তাহাজ্জুদ নামাজের সময়:
ইশার নামাজ আদায়ের পর থেকে সুবহে সাদেকের আগ পর্যন্ত সালাতুল লাইল বা তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যায়। তবে অর্ধ রাতের পর থেকে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া ভালো। শেষ রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা সর্বোত্তম।
যেভাবে তাহাজ্জুদ আদায় করব
তাহাজ্জুদ নামাজ ২ থেকে ১২ রাকাআত পর্যন্ত পড়া বর্ণনা পাওযা যায়। সর্ব নিম্ন ২ রাকাআত আর সর্বোচ্চ ১২ রাকাআত।রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৮ রাকাআত তাহাজ্জুদ পড়তেন। তাই ৮ রাকাআত তাহাজ্জুদ পড়াই ভালো।যদি তাও সম্ভব না হয় তবে ২ রাকাআত হলেও তাহাজ্জুদ আদায় করা ভালো। তবে তাহাজ্জুদ নামাজের কোনো কাজা নেই।
তাহাজ্জুদ নামাজের ফযীলত
রাসুল (সাঃ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি রাত্রে ঘুম থেকে জেগে তাহাজ্জুদের নামায পড়ে এবং সে তার স্ত্রীকেও ঘুম থেকে জাগিয়ে নামায পড়ায় এমনকি সে যদি জেগে না উঠে, তবে তার মুখে খানিকটা পানি ছিটিয়ে দেয় তাহলে তার প্রতি আল্লাহ রহমত বর্ষণ করে থাকেন।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত |
| আরবি | نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ رَكَعَتِى التَّهَجُّدِ – اَللهُ اَكْبَر |
| বাংলা | দুই রাকাআত তাহাজ্জুদের নিয়ত করছি… অতঃপর ‘আল্লাহু আকবার’ বলে নিয়ত বেঁধে নামাজ পড়া। |
